What is variable? What is data type, header file? ভেরিয়েবল কি? ডেটা টাইপ, হেডার ফাইল কি?
ZakariaHossain13
385 views
31 slides
Nov 10, 2017
Slide 1 of 31
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
16
17
18
19
20
21
22
23
24
25
26
27
28
29
30
31
About This Presentation
What is variable? What is data type, header file? ভেরিয়েবল কি? ডেটা টাইপ, হেডার ফাইল কি?
Size: 124.63 KB
Language: none
Added: Nov 10, 2017
Slides: 31 pages
Slide Content
ভেরিয়েবল কি? ডেটা টাইপ, হেডার ফাইল কি?
প্রোগ্রামিং-এ ভেরিয়েবল, ডেটা টাইপ, হেডার ফাইল এইগুলা আবার কি? এইগুলা কি খায় না ফিন্দে নাকি গায়ে দেয়? আপনার কোন বন্ধু কোন টাইপের ভেরিয়েবল? ধরুন, আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে মিরপুর-১ এ থাকেন। মাসের শেষের দিক (২৮ তারিখ)। আপনি আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডকে বললেন, দোস্ত চল নিউমার্কেটে যাই আমার কিছু কেনাকাটা করতে হবে। আপনার বন্ধু বললঃ আজাইরা পেচাল বাদ দে, আমার কাছে কোন টাকা নাই আর এমনিতে সকাল থেকে না খেয়ে আছি, আমি যেতে পারবো না।
প্রোগ্রামিং-এ ভেরিয়েবল, ডেটা টাইপ, হেডার ফাইল এইগুলা আবার কি? এইগুলা কি খায় না ফিন্দে নাকি গায়ে দেয়? আপনার কোন বন্ধু কোন টাইপের ভেরিয়েবল? ধরুন, আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে মিরপুর-১ এ থাকেন। মাসের শেষের দিক (২৮ তারিখ)। আপনি আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডকে বললেন, দোস্ত চল নিউমার্কেটে যাই আমার কিছু কেনাকাটা করতে হবে। আপনার বন্ধু বললঃ আজাইরা পেচাল বাদ দে, আমার কাছে কোন টাকা নাই আর এমনিতে সকাল থেকে না খেয়ে আছি, আমি যেতে পারবো না।
প্রোগ্রামিং-এ ভেরিয়েবল, ডেটা টাইপ, হেডার ফাইল এইগুলা আবার কি? এইগুলা কি খায় না ফিন্দে নাকি গায়ে দেয়? আপনার কোন বন্ধু কোন টাইপের ভেরিয়েবল? ধরুন, আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে মিরপুর-১ এ থাকেন। মাসের শেষের দিক (২৮ তারিখ)। আপনি আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডকে বললেন, দোস্ত চল নিউমার্কেটে যাই আমার কিছু কেনাকাটা করতে হবে। আপনার বন্ধু বললঃ আজাইরা পেচাল বাদ দে, আমার কাছে কোন টাকা নাই আর এমনিতে সকাল থেকে না খেয়ে আছি, আমি যেতে পারবো না।
প্রোগ্রামিং-এ ভেরিয়েবল, ডেটা টাইপ, হেডার ফাইল এইগুলা আবার কি? এইগুলা কি খায় না ফিন্দে নাকি গায়ে দেয়? আপনার কোন বন্ধু কোন টাইপের ভেরিয়েবল? ধরুন, আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে মিরপুর-১ এ থাকেন। মাসের শেষের দিক (২৮ তারিখ)। আপনি আপনার বেস্ট ফ্রেন্ডকে বললেন, দোস্ত চল নিউমার্কেটে যাই আমার কিছু কেনাকাটা করতে হবে। আপনার বন্ধু বললঃ আজাইরা পেচাল বাদ দে, আমার কাছে কোন টাকা নাই আর এমনিতে সকাল থেকে না খেয়ে আছি, আমি যেতে পারবো না।
তখন আপনি তাকে বললেনঃ আরে ব্যাটা, যাওয়ার ভাড়া আমি দিমু সেই সাথে ট্রিটও (খানা-পিনা) ফ্রি, চল তাড়াতাড়ি। তো নিউমার্কেট গিয়ে আপনি হয়তো শার্ট কিনলেন ৩ টা, টি-শার্ট কিনলেন ৪টা, প্যান্ট কিনলেন ২টা, জুতা কিনলেন ৩ জোড়া। তারপর সবকিছু আপনার বন্ধুর ঘাড়ে চাপায়া দেওয়ার চেষ্টা করলেন। আপনার বন্ধু বললঃ তোর জিনিস, আমি এত্তগুলা নিমু ক্যান? আপনি কইলেনঃ আরে ব্যাটা, আসার ভাড়া আমি দিলাম, যাওয়ার ভাড়া আমি দিবো, আবার ট্রিটও দেব কি হুদাই-হুদাই!! এইগুলা নে তাইলে ধানমন্ডি-৩২ যাইয়্যা ট্রিট দিমুনে। নইলে এইখানে বইস্যা-বইস্যা ক্ষুধার জ্বালায় মর … 😎😎😎
তখন আপনি তাকে বললেনঃ আরে ব্যাটা, যাওয়ার ভাড়া আমি দিমু সেই সাথে ট্রিটও (খানা-পিনা) ফ্রি, চল তাড়াতাড়ি। তো নিউমার্কেট গিয়ে আপনি হয়তো শার্ট কিনলেন ৩ টা, টি-শার্ট কিনলেন ৪টা, প্যান্ট কিনলেন ২টা, জুতা কিনলেন ৩ জোড়া। তারপর সবকিছু আপনার বন্ধুর ঘাড়ে চাপায়া দেওয়ার চেষ্টা করলেন। আপনার বন্ধু বললঃ তোর জিনিস, আমি এত্তগুলা নিমু ক্যান? আপনি কইলেনঃ আরে ব্যাটা, আসার ভাড়া আমি দিলাম, যাওয়ার ভাড়া আমি দিবো, আবার ট্রিটও দেব কি হুদাই-হুদাই!! এইগুলা নে তাইলে ধানমন্ডি-৩২ যাইয়্যা ট্রিট দিমুনে। নইলে এইখানে বইস্যা-বইস্যা ক্ষুধার জ্বালায় মর … 😎😎😎
তখন আপনি তাকে বললেনঃ আরে ব্যাটা, যাওয়ার ভাড়া আমি দিমু সেই সাথে ট্রিটও (খানা-পিনা) ফ্রি, চল তাড়াতাড়ি। তো নিউমার্কেট গিয়ে আপনি হয়তো শার্ট কিনলেন ৩ টা, টি-শার্ট কিনলেন ৪টা, প্যান্ট কিনলেন ২টা, জুতা কিনলেন ৩ জোড়া। তারপর সবকিছু আপনার বন্ধুর ঘাড়ে চাপায়া দেওয়ার চেষ্টা করলেন। আপনার বন্ধু বললঃ তোর জিনিস, আমি এত্তগুলা নিমু ক্যান? আপনি কইলেনঃ আরে ব্যাটা, আসার ভাড়া আমি দিলাম, যাওয়ার ভাড়া আমি দিবো, আবার ট্রিটও দেব কি হুদাই-হুদাই!! এইগুলা নে তাইলে ধানমন্ডি-৩২ যাইয়্যা ট্রিট দিমুনে। নইলে এইখানে বইস্যা-বইস্যা ক্ষুধার জ্বালায় মর … 😎😎😎
তখন আপনি তাকে বললেনঃ আরে ব্যাটা, যাওয়ার ভাড়া আমি দিমু সেই সাথে ট্রিটও (খানা-পিনা) ফ্রি, চল তাড়াতাড়ি। তো নিউমার্কেট গিয়ে আপনি হয়তো শার্ট কিনলেন ৩ টা, টি-শার্ট কিনলেন ৪টা, প্যান্ট কিনলেন ২টা, জুতা কিনলেন ৩ জোড়া। তারপর সবকিছু আপনার বন্ধুর ঘাড়ে চাপায়া দেওয়ার চেষ্টা করলেন। আপনার বন্ধু বললঃ তোর জিনিস, আমি এত্তগুলা নিমু ক্যান? আপনি কইলেনঃ আরে ব্যাটা, আসার ভাড়া আমি দিলাম, যাওয়ার ভাড়া আমি দিবো, আবার ট্রিটও দেব কি হুদাই-হুদাই!! এইগুলা নে তাইলে ধানমন্ডি-৩২ যাইয়্যা ট্রিট দিমুনে। নইলে এইখানে বইস্যা-বইস্যা ক্ষুধার জ্বালায় মর … 😎😎😎
তো এই যে আপনি আপনার বন্ধুর উপর এত্তগুলা বোঝা চাপাইয়া দিলেন তার মানে তার কাছে কোন কিছু রাখলেন, এই কারো কাছে কোন কিছু রাখার চিন্তা করা বা রাখা অথবা যখন কোন জিনিসের ভিতরে কিছু রাখা হয় তখন সেই জিনিসটাকে বলা হয় ভেরিয়েবল। (এইখানে আপনার বন্ধু একটা ভেরিয়েবল, কারণ তার কাছে আপনার মাল-ছামানা রেখেছেন বা রাখবেন চিন্তা করেছেন) আর এইযে, তাকে হারামী-পনা 😜 করে রাজি করিয়েছিলেন নিউমার্কেট নিয়ে যাওয়ার জন্য, এই রাজি করানোটাই হল ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন।
তো এই যে আপনি আপনার বন্ধুর উপর এত্তগুলা বোঝা চাপাইয়া দিলেন তার মানে তার কাছে কোন কিছু রাখলেন, এই কারো কাছে কোন কিছু রাখার চিন্তা করা বা রাখা অথবা যখন কোন জিনিসের ভিতরে কিছু রাখা হয় তখন সেই জিনিসটাকে বলা হয় ভেরিয়েবল। (এইখানে আপনার বন্ধু একটা ভেরিয়েবল, কারণ তার কাছে আপনার মাল-ছামানা রেখেছেন বা রাখবেন চিন্তা করেছেন) আর এইযে, তাকে হারামী-পনা 😜 করে রাজি করিয়েছিলেন নিউমার্কেট নিয়ে যাওয়ার জন্য, এই রাজি করানোটাই হল ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন।
তো এই যে আপনি আপনার বন্ধুর উপর এত্তগুলা বোঝা চাপাইয়া দিলেন তার মানে তার কাছে কোন কিছু রাখলেন, এই কারো কাছে কোন কিছু রাখার চিন্তা করা বা রাখা অথবা যখন কোন জিনিসের ভিতরে কিছু রাখা হয় তখন সেই জিনিসটাকে বলা হয় ভেরিয়েবল। (এইখানে আপনার বন্ধু একটা ভেরিয়েবল, কারণ তার কাছে আপনার মাল-ছামানা রেখেছেন বা রাখবেন চিন্তা করেছেন) আর এইযে, তাকে হারামী-পনা 😜 করে রাজি করিয়েছিলেন নিউমার্কেট নিয়ে যাওয়ার জন্য, এই রাজি করানোটাই হল ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন।
তো এই যে আপনি আপনার বন্ধুর উপর এত্তগুলা বোঝা চাপাইয়া দিলেন তার মানে তার কাছে কোন কিছু রাখলেন, এই কারো কাছে কোন কিছু রাখার চিন্তা করা বা রাখা অথবা যখন কোন জিনিসের ভিতরে কিছু রাখা হয় তখন সেই জিনিসটাকে বলা হয় ভেরিয়েবল। (এইখানে আপনার বন্ধু একটা ভেরিয়েবল, কারণ তার কাছে আপনার মাল-ছামানা রেখেছেন বা রাখবেন চিন্তা করেছেন) আর এইযে, তাকে হারামী-পনা 😜 করে রাজি করিয়েছিলেন নিউমার্কেট নিয়ে যাওয়ার জন্য, এই রাজি করানোটাই হল ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন।
আমাদের সবারই প্রায় ৪ রকম ফ্রেন্ড থাকে। ১। সুবোধ ফ্রেন্ড ২। ভদ্র ফ্রেন্ড ৩। সাধারণ ফ্রেন্ড ৪। হারামী ফ্রেন্ড 😜 তো প্রোগ্রামিং-এও এই রকম প্রধানতঃ চার প্রকার ডেটা টাইপ আছে, তা হলঃ ১। integer ( int ) ২। float ৩। double ৪। character (char)
আমাদের সবারই প্রায় ৪ রকম ফ্রেন্ড থাকে। ১। সুবোধ ফ্রেন্ড ২। ভদ্র ফ্রেন্ড ৩। সাধারণ ফ্রেন্ড ৪। হারামী ফ্রেন্ড 😜 তো প্রোগ্রামিং-এও এই রকম প্রধানতঃ চার প্রকার ডেটা টাইপ আছে, তা হলঃ ১। integer ( int ) ২। float ৩। double ৪। character (char)
আমাদের সবারই প্রায় ৪ রকম ফ্রেন্ড থাকে। ১। সুবোধ ফ্রেন্ড ২। ভদ্র ফ্রেন্ড ৩। সাধারণ ফ্রেন্ড ৪। হারামী ফ্রেন্ড 😜 তো প্রোগ্রামিং-এও এই রকম প্রধানতঃ চার প্রকার ডেটা টাইপ আছে, তা হলঃ ১। integer ( int ) ২। float ৩। double ৪। character (char)
আমাদের সবারই প্রায় ৪ রকম ফ্রেন্ড থাকে। ১। সুবোধ ফ্রেন্ড ২। ভদ্র ফ্রেন্ড ৩। সাধারণ ফ্রেন্ড ৪। হারামী ফ্রেন্ড 😜 তো প্রোগ্রামিং-এও এই রকম প্রধানতঃ চার প্রকার ডেটা টাইপ আছে, তা হলঃ ১। integer ( int ) ২। float ৩। double ৪। character (char)
তো আমরা যদি এখন প্রোগ্রাম্যাটিকালি ভাবে (সি তে) দেখি তাহলে বিষয়টা মোটামুটি এই রকম দ্বারায়ঃ এখানে stdio.h টা হল একটা হেডার ফাইল। এর ভিতর printf (), scanf () ইত্যাদি ফাংশনগুলো তৈরী করাই থাকে, যার কারণে এগুলো আর আমাদের তৈরী করতে হয়না। হেডার ফাইল বিভিন্ন রকম হতে পারে যেমন stdlib.h , string.h ইত্যাদি। কাজের সুবিধার্থে হেডার ফাইল গুলো ব্যবহার করা হয়।
তো আমরা যদি এখন প্রোগ্রাম্যাটিকালি ভাবে (সি তে) দেখি তাহলে বিষয়টা মোটামুটি এই রকম দ্বারায়ঃ এখানে stdio.h টা হল একটা হেডার ফাইল। এর ভিতর printf (), scanf () ইত্যাদি ফাংশনগুলো তৈরী করাই থাকে, যার কারণে এগুলো আর আমাদের তৈরী করতে হয়না। হেডার ফাইল বিভিন্ন রকম হতে পারে যেমন stdlib.h , string.h ইত্যাদি। কাজের সুবিধার্থে হেডার ফাইল গুলো ব্যবহার করা হয়।
তো আমরা যদি এখন প্রোগ্রাম্যাটিকালি ভাবে (সি তে) দেখি তাহলে বিষয়টা মোটামুটি এই রকম দ্বারায়ঃ এখানে stdio.h টা হল একটা হেডার ফাইল। এর ভিতর printf (), scanf () ইত্যাদি ফাংশনগুলো তৈরী করাই থাকে, যার কারণে এগুলো আর আমাদের তৈরী করতে হয়না। হেডার ফাইল বিভিন্ন রকম হতে পারে যেমন stdlib.h , string.h ইত্যাদি। কাজের সুবিধার্থে হেডার ফাইল গুলো ব্যবহার করা হয়।
তো আমরা যদি এখন প্রোগ্রাম্যাটিকালি ভাবে (সি তে) দেখি তাহলে বিষয়টা মোটামুটি এই রকম দ্বারায়ঃ এখানে stdio.h টা হল একটা হেডার ফাইল। এর ভিতর printf (), scanf () ইত্যাদি ফাংশনগুলো তৈরী করাই থাকে, যার কারণে এগুলো আর আমাদের তৈরী করতে হয়না। হেডার ফাইল বিভিন্ন রকম হতে পারে যেমন stdlib.h , string.h ইত্যাদি। কাজের সুবিধার্থে হেডার ফাইল গুলো ব্যবহার করা হয়।
এবার আসি ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন। প্রাোগ্রামিং-এর ভাষায়ঃ ভেরিয়েবল হচ্ছে এমন একটি উপাদান যা প্রোগ্রামে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ারের নিয়ম হলঃ data_type variable_name ; বা data_type variable_name [ = value]; উদা: int a; বা int a = 50; এখানে int অর্থাৎ ডাটা টাইপ সব সময় ছোট হাতের লিখতে হয়। ডাটা টাইপ মূলত ৪ ধরনের যথাঃ int , float, char, double। int মূলত পূর্ণসংখ্যা যেমন 1 বা 4 বা 33। float হল দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক যেমন 13.5 বা 16.0। char হল ক্যারেক্টার যেমন A বা b বা D। এবং double ও দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক।
এবার আসি ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন। প্রাোগ্রামিং-এর ভাষায়ঃ ভেরিয়েবল হচ্ছে এমন একটি উপাদান যা প্রোগ্রামে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ারের নিয়ম হলঃ data_type variable_name ; বা data_type variable_name [ = value]; উদা: int a; বা int a = 50; এখানে int অর্থাৎ ডাটা টাইপ সব সময় ছোট হাতের লিখতে হয়। ডাটা টাইপ মূলত ৪ ধরনের যথাঃ int , float, char, double। int মূলত পূর্ণসংখ্যা যেমন 1 বা 4 বা 33। float হল দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক যেমন 13.5 বা 16.0। char হল ক্যারেক্টার যেমন A বা b বা D। এবং double ও দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক।
এবার আসি ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন। প্রাোগ্রামিং-এর ভাষায়ঃ ভেরিয়েবল হচ্ছে এমন একটি উপাদান যা প্রোগ্রামে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ারের নিয়ম হলঃ data_type variable_name ; বা data_type variable_name [ = value]; উদা: int a; বা int a = 50; এখানে int অর্থাৎ ডাটা টাইপ সব সময় ছোট হাতের লিখতে হয়। ডাটা টাইপ মূলত ৪ ধরনের যথাঃ int , float, char, double। int মূলত পূর্ণসংখ্যা যেমন 1 বা 4 বা 33। float হল দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক যেমন 13.5 বা 16.0। char হল ক্যারেক্টার যেমন A বা b বা D। এবং double ও দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক।
এবার আসি ভেরিয়েবল ডিক্লারেশন। প্রাোগ্রামিং-এর ভাষায়ঃ ভেরিয়েবল হচ্ছে এমন একটি উপাদান যা প্রোগ্রামে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ারের নিয়ম হলঃ data_type variable_name ; বা data_type variable_name [ = value]; উদা: int a; বা int a = 50; এখানে int অর্থাৎ ডাটা টাইপ সব সময় ছোট হাতের লিখতে হয়। ডাটা টাইপ মূলত ৪ ধরনের যথাঃ int , float, char, double। int মূলত পূর্ণসংখ্যা যেমন 1 বা 4 বা 33। float হল দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক যেমন 13.5 বা 16.0। char হল ক্যারেক্টার যেমন A বা b বা D। এবং double ও দশমিক/ভগ্নাংশ প্রকাশক।
আবার আমরা ইচ্ছে করলে ভেরিয়েবলের মান উপরের প্রোগ্রামের মত scanf () ফাংশন দ্বারা ইউজারের কাছে (কিবোর্ড থেকে) থেকে নিতে পারি। এক্ষেত্রে ইনভার্টেড কমার (” “) ভিতরে int হলে % d, float হলে % f, char হলে % c, double হলে % lf ব্যবহার করতে হয় এবং সেই ভেরিয়েবলের সামনে & (যেমনঃ scanf (“%d”, &a); ) দিতে হয়। আর printf () এর কাজ হল scanf () এর ভিতরে যে মানটা ইউজার ইনপুট নিবে সেই মানকে প্রিন্ট করা অথবা printf () এর ভেতরে যে স্টেটমেন্ট/লেখা থাকবে তাকে প্রিন্ট করা। আর return 0 এর কাজ হল কোনকিছুই return না করা বা ফেরৎ না পাঠানো। (ফাংশন অধ্যায়ে return নিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে)। এবং অবশ্যই প্রত্যেক লাইনের শেষে ; (সেমিকোলন) চিহ্ন দিতে হবে।
আবার আমরা ইচ্ছে করলে ভেরিয়েবলের মান উপরের প্রোগ্রামের মত scanf () ফাংশন দ্বারা ইউজারের কাছে (কিবোর্ড থেকে) থেকে নিতে পারি। এক্ষেত্রে ইনভার্টেড কমার (” “) ভিতরে int হলে % d, float হলে % f, char হলে % c, double হলে % lf ব্যবহার করতে হয় এবং সেই ভেরিয়েবলের সামনে & (যেমনঃ scanf (“%d”, &a); ) দিতে হয়। আর printf () এর কাজ হল scanf () এর ভিতরে যে মানটা ইউজার ইনপুট নিবে সেই মানকে প্রিন্ট করা অথবা printf () এর ভেতরে যে স্টেটমেন্ট/লেখা থাকবে তাকে প্রিন্ট করা। আর return 0 এর কাজ হল কোনকিছুই return না করা বা ফেরৎ না পাঠানো। (ফাংশন অধ্যায়ে return নিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে)। এবং অবশ্যই প্রত্যেক লাইনের শেষে ; (সেমিকোলন) চিহ্ন দিতে হবে।
আবার আমরা ইচ্ছে করলে ভেরিয়েবলের মান উপরের প্রোগ্রামের মত scanf () ফাংশন দ্বারা ইউজারের কাছে (কিবোর্ড থেকে) থেকে নিতে পারি। এক্ষেত্রে ইনভার্টেড কমার (” “) ভিতরে int হলে % d, float হলে % f, char হলে % c, double হলে % lf ব্যবহার করতে হয় এবং সেই ভেরিয়েবলের সামনে & (যেমনঃ scanf (“%d”, &a); ) দিতে হয়। আর printf () এর কাজ হল scanf () এর ভিতরে যে মানটা ইউজার ইনপুট নিবে সেই মানকে প্রিন্ট করা অথবা printf () এর ভেতরে যে স্টেটমেন্ট/লেখা থাকবে তাকে প্রিন্ট করা। আর return 0 এর কাজ হল কোনকিছুই return না করা বা ফেরৎ না পাঠানো। (ফাংশন অধ্যায়ে return নিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে)। এবং অবশ্যই প্রত্যেক লাইনের শেষে ; (সেমিকোলন) চিহ্ন দিতে হবে।
আবার আমরা ইচ্ছে করলে ভেরিয়েবলের মান উপরের প্রোগ্রামের মত scanf () ফাংশন দ্বারা ইউজারের কাছে (কিবোর্ড থেকে) থেকে নিতে পারি। এক্ষেত্রে ইনভার্টেড কমার (” “) ভিতরে int হলে % d, float হলে % f, char হলে % c, double হলে % lf ব্যবহার করতে হয় এবং সেই ভেরিয়েবলের সামনে & (যেমনঃ scanf (“%d”, &a); ) দিতে হয়। আর printf () এর কাজ হল scanf () এর ভিতরে যে মানটা ইউজার ইনপুট নিবে সেই মানকে প্রিন্ট করা অথবা printf () এর ভেতরে যে স্টেটমেন্ট/লেখা থাকবে তাকে প্রিন্ট করা। আর return 0 এর কাজ হল কোনকিছুই return না করা বা ফেরৎ না পাঠানো। (ফাংশন অধ্যায়ে return নিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে)। এবং অবশ্যই প্রত্যেক লাইনের শেষে ; (সেমিকোলন) চিহ্ন দিতে হবে।