Chapter_6_System_Data_Security and maintenance.pptx

ComputerDepartment33 0 views 27 slides Oct 05, 2025
Slide 1
Slide 1 of 27
Slide 1
1
Slide 2
2
Slide 3
3
Slide 4
4
Slide 5
5
Slide 6
6
Slide 7
7
Slide 8
8
Slide 9
9
Slide 10
10
Slide 11
11
Slide 12
12
Slide 13
13
Slide 14
14
Slide 15
15
Slide 16
16
Slide 17
17
Slide 18
18
Slide 19
19
Slide 20
20
Slide 21
21
Slide 22
22
Slide 23
23
Slide 24
24
Slide 25
25
Slide 26
26
Slide 27
27

About This Presentation

system and data security


Slide Content

সিস্টেম এন্ড ডাটা সিকিউরিটি বিষয়ঃ আইটি সাপোর্ট এন্ড আইওটি বেসিকস ট্রেড-১ শ্রেণীঃ দশম বিষয় কোডঃ ৮৮২৩ প্রেজেন্টেড বাইঃ মোহাম্মদ খাইরুল বাশার জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর

৬.১.০ — কম্পিউটারের নিরাপত্তা 🔒 কম্পিউটার নিরাপত্তা মানে: হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার এবং ডাটাকে ক্ষতি, চুরি বা অননুমোদিত ব্যবহারের হাত থেকে রক্ষা করা। এটি সাইবার অপরাধ, ভাইরাস, হ্যাকিং থেকে সুরক্ষা দেয়। 📌 নিরাপত্তার প্রধান উদ্দেশ্য: তথ্যের গোপ নীয় তা ( Confidentiality) তথ্যের অখণ্ডতা ( Integrity) প্রাপ্যতা ( Availability)

৬.১.১ — হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সমূহ 🖥️ হার্ডওয়্যার নিরাপত্তা: কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড দেওয়া ফিজিক্যাল লক ব্যবহার UPS ও সার্জ প্রটেক্টর ব্যবহার হার্ডওয়্যার কভার বা কেসিং 💽 সফটওয়্যার নিরাপত্তা: অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট লাইসেন্সকৃত সফটওয়্যার ব্যবহার অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আনইনস্টল করা

🔹 সার্জ প্রটেক্টর এর কাজ: ✅ অতিরিক্ত ভোল্টেজ শনাক্ত করা ✅ সেই ভোল্টেজ কে ডাইভার্ট ( divert) করা ✅ ইলেকট্রনিক ডিভাইসকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করা 🔹 কেন প্রয়োজন ? হঠাৎ করে ভোল্টেজ বেড়ে গেলে ইলেকট্রনিক ডিভাইস পুড়ে যেতে পারে বা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সার্জ প্রটেক্টর অতিরিক্ত ভোল্টেজকে নিরপেক্ষভাবে মাটিতে পাঠিয়ে দেয়। এটি হার্ডওয়্যার নিরাপত্তার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ⚡ সার্জ প্রটেক্টর ( Surge Protector) 🔹 সংজ্ঞা ( Definition ): সার্জ প্রটেক্টর একটি বৈদ্যুতিক ডিভাইস যা অতিরিক্ত ভোল্টেজ বা হঠাৎ বিদ্যুৎ প্রবাহ (যেমন বজ্রপাত বা বিদ্যুৎ লাইনে সমস্যা) থেকে কম্পিউটার, টিভি, প্রিন্টারসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক যন্ত্রকে রক্ষা করে। 🔹 ব্যবহার কোথায় হয়? কম্পিউটার ল্যাব অফিস ও বাসায় টিভি, ফ্রিজ, ডেস্কটপ ডেটা সেন্টার ও নেটওয়ার্ক রুম

৬.১.২ — হার্ডওয়্যারের ড্রাইভার সফটওয়্যার সমূহ 🛠️ ড্রাইভার সফটওয়্যার কী: হার্ডওয়্যার ডিভাইস (যেমন: প্রিন্টার, স্ক্যানার) কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত ও পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার। 📋 উদাহরণ: প্রিন্টার ড্রাইভার গ্রাফিক্স কার্ড ড্রাইভার সাউন্ড ড্রাইভার নেটওয়ার্ক ড্রাইভার 🔄 ড্রাইভার আপডেট: উন্নত পারফরম্যান্স ও নিরাপত্তার জন্য নিয়মিত আপডেট দরকার।

৬.১.৩ — সফটওয়্যারের ম্যানুফেকচারার কর্তৃক প্রদত্ত নিরাপত্তাবিধি 🏢 সফটওয়্যার নির্মাতারা যেসব নিরাপত্তা দিয়ে থাকেন: ফায়ারওয়াল অটোমেটিক আপডেট সিস্টেম এনক্রিপশন সুবিধা ইউজার এক্সেস কন্ট্রোল সফটওয়্যার ভেরিফিকেশন ও অথেনটিকেশন সিস্টেম 📌 উদাহরণ: Microsoft Windows- এর Defender Google Chrome- এর Safe Browsing

৬.১.৪ — পাসওয়ার্ড রুল 🔑 ভালো পাসওয়ার্ডের বৈশিষ্ট্য : অন্তত ৮ অক্ষরের বেশি ছোট ও বড় হাতের অক্ষর সংখ্যা এবং বিশেষ চিহ্ন (!@#%) সহজে অনুমানযোগ্য নয় ( নাম , জন্মতারিখ পরিহার করুন ) 📌 উদাহরণ : ❌ ভুল : 123456, password, admin ✅ সঠিক : Pa$$w0rd2025, Tsc#Bd123

৬.১.৫ — অ্যাডমিনিস্ট্রেটর একাউন্টে পাসওয়ার্ড ব্যবহার 👨‍💻 Administrator Account কী: একটি প্রভাবশালী ইউজার একাউন্ট, যেটি সফটওয়্যার ইনস্টল, ইউজার ম্যানেজ ও সিস্টেম পরিবর্তন করতে পারে। 🔐 পাসওয়ার্ড ব্যবহার জরুরি কেন: অননুমোদিত অ্যাক্সেস প্রতিরোধ তথ্য চুরি থেকে সুরক্ষা ভাইরাস ও হ্যাকিং ঝুঁকি কমানো 📌 সচেতনতা: অ্যাডমিন পাসওয়ার্ড যেন শুধু দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি জানে।

৬.১.৬ — অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য সফটওয়্যারের লাইসেন্স 📃 লাইসেন্স কী: সফটওয়্যার ব্যবহারের আইনগত অনুমোদন 📌 লাইসেন্সের ধরন: প্রোপ্রাইটারি ( Proprietary ): কিনে ব্যবহার করতে হয় ফ্রি ও ওপেন সোর্স: বিনামূল্যে ব্যবহারযোগ্য শেয়ারওয়্যার: নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ট্রায়াল 📌 উদাহরণ: Windows – Proprietary Linux – Open Source MS Office – Licensed Software

৬.১.৭ — লাইসেন্স নবায়ন ফ্লোচার্ট ( সাধারণ ধাপ ) 🔁 লাইসেন্স নবায়ন ফ্লোচার্ট (সাধারণ ধাপ): লাইসেন্স মেয়াদ শেষ হচ্ছে → নোটিফিকেশন প্রাপ্তি → সফটওয়্যার নির্মাতার ওয়েবসাইটে প্রবেশ → নতুন লাইসেন্স কিনুন বা নবায়ন করুন → লাইসেন্স কোড ইনপুট → লাইসেন্স একটিভেশন সম্পন্ন

৬.২.০ সিকিউরিটি থ্রেট ( Security Threat) 🔐 সিকিউরিটি থ্রেট কি? এমন কোন ঘটনা বা কাজ যা কম্পিউটার সিস্টেম, সফটওয়্যার বা ডাটার ক্ষতি করতে পারে বা ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি করে। 🚨 উদাহরণ: ভাইরাস, হ্যাকিং, ডেটা চুরি, অননুমোদিত প্রবেশ, ফিশিং ইত্যাদি। 🎯 লক্ষ্য: গোপনীয়তা ( Confidentiality ) অখণ্ডতা ( Integrity ) প্রাপ্যতা ( Availability )

৬.২.১ অপারেটিং সিস্টেম ও অন্যান্য সফটওয়্যারের জন্য সম্ভাব্য সিকিউরিটি থ্রেট সমূহ 🛑 Operating System এর জন্য হুমকি: 🦠 ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার 👤 হ্যাকার দ্বারা অননুমোদিত এক্সেস ❌ সফটওয়্যার বাগ ও সিকিউরিটি দুর্বলতা 🔄 অটো-আপডেট ফিচারে ব্যাকডোর 📦 অন্যান্য সফটওয়্যারের জন্য হুমকি: 📬 ফিশিং ইমেইল ব্যবহার করে ম্যালওয়্যার ইনস্টল 🧩 অনিরাপদ থার্ড-পার্টি অ্যাপ 🌐 ব্রাউজার হাইজ্যাক বা এক্সটেনশন ভীতি 📤 ক্লাউড অ্যাপসের মাধ্যমে তথ্য চুরি

সাধারণ থ্রেট ও তাদের কাজ থ্রেটের নাম কাজের বিবরণ ভাইরাস ( Virus ) ফাইল বা প্রোগ্রামের সাথে লুকিয়ে থেকে নিজেকে ছড়িয়ে দেয়; চালু হলেই সংক্রমণ ঘটায় ওয়ার্ম ( Worm ) নেটওয়ার্কের মাধ্যমে নিজে নিজে ছড়িয়ে পড়ে; ব্যবহারকারীর কাজ ছাড়াই সংক্রমণ করে ট্রোজান হর্স ( Trojan Horse ) উপকারী সফটওয়্যার হিসেবে ছদ্মবেশ ধারণ করে, কিন্তু গোপনে ক্ষতি করে ট্রোজান বম্ব ( Trojan Bomb ) নির্দিষ্ট সময় বা শর্ত পূরণ হলে হঠাৎ ক্ষতিকর কাজ শুরু করে স্পাইওয়্যার ( Spyware ) ব্যবহারকারীর অজান্তে তথ্য সংগ্রহ করে, যেমন: পাসওয়ার্ড, ব্রাউজিং হিস্টোরি

📌 সেক্টর ভাইরাস ( Sector Virus) কী? 💥 কাজের ধরন: বুট সেক্টরের কোডের পরিবর্তন করে কম্পিউটার অন করলেই ভাইরাস অ্যাকটিভ হয় সিস্টেম হ্যাং, বুট ফেইল বা তথ্য ধ্বংস করতে পারে 🧪 উদাহরণ: Form ভাইরাস Disk Killer Stone Michelangelo 🛡️ প্রতিরোধ ও প্রতিকার: Trusted অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন BIOS-level boot protection চালু রাখুন সন্দেহজনক USB বা CD ব্যবহার না করা সময়মতো সিস্টেম ব্যাকআপ নিন 🔍 এক কথায়: সেক্টর ভাইরাস হলো এমন ভাইরাস যা হার্ডডিস্কের বুট সেক্টরে আক্রমণ করে এবং কম্পিউটার অন করার সময় সক্রিয় হয়ে যায়। 🦠 সংজ্ঞা : সেক্টর ভাইরাস হলো এমন একটি কম্পিউটার ভাইরাস , যা কম্পিউটার হার্ডডিস্ক বা ফ্লপি ডিস্কের বুট সেক্টর বা পার্টিশন টেবিল - এ সংক্রমণ ঘটায়। 🧩 স্টার্টআপ বা বুটিং এর সময় সক্রিয় হয় অপারেটিং সিস্টেম লোড হওয়ার আগেই ভাইরাস মেমোরিতে চলে আসে সাধারণ অ্যান্টিভাইরাস দ্বারা মুছতে কষ্ট হতে পারে

কিছু পরিচিত ম্যালওয়্যার এর নাম ILOVEYOU Virus – ইমেইলের মাধ্যমে ছড়ানো জনপ্রিয় ভাইরাস MyDoom – দ্রুত ছড়ানো ওয়ার্ম Zeus – ব্যাঙ্কিং তথ্য চুরির জন্য ব্যবহৃত ট্রোজান Stuxnet – ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম ধ্বংসে ব্যবহৃত SpyEye – স্পাইওয়্যার যেটি ইউজারের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে

ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার এর পার্থক্য বিষয় ভাইরাস ( Virus ) ম্যালওয়্যার ( Malware ) সংজ্ঞা একটি নির্দিষ্ট ধরনের ক্ষতিকর কোড সব ধরনের ক্ষতিকর প্রোগ্রামের সাধারণ নাম ধরন ম্যালওয়্যারের একটি উপশ্রেণি ভাইরাস, ওয়ার্ম, ট্রোজান, স্পাইওয়্যার, র‍্যা নসমওয়্যার ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত আচরণ নিজেকে অন্য ফাইলে যুক্ত করে সংক্রমণ ঘটায় বিভিন্নভাবে সিস্টেমে প্রবেশ করে ও ক্ষতি করে ছড়ানোর পদ্ধতি ম্যানুয়াল বা ফাইল চালানোর মাধ্যমে অনেক সময় নিজেই নেটওয়ার্কে বা ইন্টারনেট দিয়ে ছড়ায় লক্ষ্য ফাইল ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস করা তথ্য চুরি, নিয়ন্ত্রণ, আর্থিক ক্ষতি ইত্যাদি 📌 উপসংহার ( Final Slide Suggestion ): সব ভাইরাস হলো ম্যালওয়্যার , কিন্তু সব ম্যালওয়্যার ভাইরাস নয়। সচেতন ব্যবহার এবং আপডেটেড সিকিউরিটি সফটওয়্যারই সুরক্ষার প্রধান হাতিয়ার ।

৬.২.২ সিকিউরিটি থ্রেট দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণসমূহ 🧐 মূল লক্ষণসমূহ: কম্পিউটার ধীর হয়ে যাওয়া অপ্রত্যাশিত বিজ্ঞাপন বা পপ-আপ ফাইল বা ফোল্ডার নিজে নিজে মুছে যাওয়া অচেনা সফটওয়্যার ইনস্টল হয়ে যাওয়া ওয়েবসাইট রিডাইরেক্ট হয়ে যাওয়া ব্যক্তিগত তথ্য লিক হওয়ার প্রমাণ

৬.২.৩ সিকিউরিটি থ্রেট এর সম্ভাব্য কারণসমূহ 📌 কারণগুলো: দুর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার সফটওয়্যার আপডেট না করা অ্যান্টিভাইরাস বা ফায়ারওয়াল না থাকা সন্দেহজনক লিংক/ফাইল ওপেন করা পাবলিক ওয়াই-ফাই ব্যবহার অনিরাপদ ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড

৬.২.৪ সিকিউরিটি থ্রে্ট হতে পরিত্রানের সম্ভাব্য উপায়সমূহ ✅ সাধারণ প্রতিকার: শক্তিশালী ও জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার নির্ভরযোগ্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার নিয়মিত সফটওয়্যার আপডেট অজানা লিংক বা ইমেইল এ ক্লিক না করা 🛡️ অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা: 🔥 Firewall ব্যবহার 🧩 Trusted সফটওয়্যার ব্যবহার 💾 গুরুত্বপূর্ণ ডেটা ব্যাকআপ রাখা 🕵️ Two-Factor Authentication চালু করা 🔒 নিরাপদ ওয়েবসাইট ( https://) থেকে তথ্য আদান প্রদান

৬.৩.০ এন্টিভাইরাস ও এন্টি ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার কি? এন্টিভাইরাস ( Antivirus ): ভাইরাস শনাক্ত ও মুছে ফেলার জন্য তৈরি সফটওয়্যার। সাধারণত ফাইল, সফটওয়্যার, মেমোরি ইত্যাদি স্ক্যান করে। এন্টি ম্যালওয়্যার ( Anti-Malware ): শুধুমাত্র ভাইরাস নয়, ট্রোজান, স্পাইওয়্যার, ওয়ার্ম, র‍্যানসমওয়্যার ইত্যাদিও শনাক্ত করে। নতুন ধরনের ম্যালওয়্যার প্রতিরোধে দ্রুত আপডেট হয়।

কাজগত পার্থক্য বিষয় এন্টিভাইরাস এন্টি ম্যালওয়্যার মূল উদ্দেশ্য ভাইরাস সনাক্ত ও নির্মূল সকল ধরনের ম্যালওয়্যার প্রতিরোধ কভারেজ সীমিত বিস্তৃত (ট্রোজান, স্পাইওয়্যার ইত্যাদি) আপডেট কিছুটা ধীর দ্রুত ও আধুনিক হুমকি সাপোর্ট টার্গেট পুরনো ও প্রচলিত ভাইরাস নতুন ও উন্নত ম্যালওয়্যার 📝 উপসংহার : ✅ এন্টিভাইরাস মূলত ক্লাসিক ভাইরাস রক্ষা করে ✅ এন্টি ম্যালওয়্যার আধুনিক হুমকি প্রতিরোধে বেশি কার্যকর

জনপ্রিয় এন্টিভাইরাস ও এন্টি ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার এন্টিভাইরাস উদাহরণ: Avast Antivirus AVG Antivirus Norton Antivirus Kaspersky Antivirus এন্টি-ম্যালওয়্যার উদাহরণ: Malwarebytes Windows Defender Bitdefender Emsisoft Anti-Malware

৬.৩.১ ম্যালওয়্যার গার্ড চালু ম্যালওয়্যার গার্ড ( Malware Guard ): একটি রিয়েল - টাইম প্রটেকশন ফিচার এটি কম্পিউটারে প্রবেশের চেষ্টা করা ম্যালওয়্যারকে তাৎক্ষণিকভাবে আটকায় 💡 উদ্দেশ্য : ব্যবহারকারী বুঝে উঠার আগেই ঝুঁকি ঠেকানো কিভাবে ম্যালওয়্যার গার্ড কাজ করে ফাইল বা সফটওয়্যারের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহজনক কার্যকলাপ ধরতে পারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক বা কোয়ারান্টাইন করে 🔒 উদাহরণ: Windows Defender’s “Real-time protection” Bitdefender’s “Advanced Threat Defense”

ম্যালওয়্যার গার্ড চালু করার উপায় ( Windows Defender উদাহরণ ) 1️⃣ Start Menu → Settings → Update & Security → Windows Security 2️⃣ Virus & Threat Protection → Manage Settings 3️⃣ Real-time protection → Turn ON 📝 নোট : ম্যালওয়্যার গার্ড চালু রাখতে সফটওয়্যার আপডেট ও লাইসেন্স সচল থাকা জরুরি।

৬. ৩.২ : এন্টি ম্যালওয়্যার দিয়ে ফাইল কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো পদ্ধতি 🔹 অ্যান্টি-ম্যালওয়্যার সফটওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্যান করে 🔹 ক্ষতিগ্রস্ত বা সন্দেহজনক ফাইল “ Quarantine ” ফোল্ডারে পাঠায় 🔹 ঐ ফাইলগুলো সিস্টেম থেকে আলাদা থাকে, তবে মুছে ফেলা হয় না 🛠️ পদ্ধতি: অ্যান্টিভাইরাস চালু করুন সম্পূর্ণ সিস্টেম স্ক্যান করুন ‘ Threat detected’ হলে → “ Quarantine” নির্বাচন করুন প্রয়োজন হলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত: Remove / Restore

Quarantine, Remove, Allow, Block, Restore — কোনটি কেন? অপশন কাজ কখন ব্যবহার? Quarantine ফাইলকে বিচ্ছিন্ন করে রাখে সন্দেহজনক হলে, কিন্তু জরুরি হলে পরে পুনরুদ্ধার করা যায় Remove/Delete একেবারে মুছে ফেলা নিশ্চিত ভাইরাস হলে Allow ম্যালওয়্যার হলেও অনুমতি দেওয়া ফালস পজিটিভ হলে, প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার যদি ব্লক হয় Block প্রোগ্রাম বা সাইট বন্ধ রাখা ক্ষতিকর অ্যাপ/ওয়েবসাইট হলে Restore কোয়ারেন্টাইন থেকে পুনরুদ্ধার ফাইল নির্দোষ হলে

৬.৪: সিস্টেম রিকভারি সফটওয়্যার প্রধান সফটওয়্যার: Steller, EaseUS , DiskDrill , CrashPlan, Recuva 👉 ব্যবহৃত হয় হারিয়ে যাওয়া/ডিলিট হওয়া ফাইল, পার্টিশন বা সিস্টেম পুনরুদ্ধারে। 🆔 নাম 🛠️ কাজ ⚠️ সীমাবদ্ধতা Stellar হার্ডড্রাইভ, SSD, USB থেকে ডেটা রিকভার, ফরম্যাটেড ড্রাইভ থেকে ফাইল উদ্ধার প্রিমিয়াম না হলে সব ফিচার ব্যবহার করা যায় না; খুব বেশি করাপ্টেড ফাইল উদ্ধার হয় না EaseUS ছবি, ভিডিও, ডকুমেন্টসহ বিভিন্ন ফাইল রিকভার, পার্টিশন রিকভারি ফ্রি ভার্সনে সীমিত ফাইল রিকভার (৫০০ MB – ২ GB ), স্ক্যানিং টাইম বেশি হতে পারে DiskDrill কুইক ও ডিপ স্ক্যান; ফাইল প্রিভিউ ও নির্বাচিত রিকভারি উইন্ডোজে ফিচার সীমিত; দুর্লভ ফাইল সিস্টেম সাপোর্ট করে না CrashPlan ক্লাউড ব্যাকআপ ও রিকভারি; স্বয়ংক্রিয় ব্যাকআপ সিস্টেম শুধু ব্যাকআপ করা ফাইল রিকভার করা যায়; বড় ফাইল আপলোডে সময় লাগে Recuva সহজ ইন্টারফেস; রিসাইকেল বিন ও সাধারণ ফাইল রিকভার ডিপ স্ক্যান সবসময় সঠিক হয় না; আধুনিক ফাইল সিস্টেমে কার্যকারিতা কম 📊 সিস্টেম রিকভারি সফটওয়্যার: কাজ ও সীমাবদ্ধতা