WELCOME TO JOIN THIS TRAINING Presented by Quality Assurance Quality Assurance & Technical Service LDC Group 1 Cutting
কাটিং কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর ট্রেনিং ক্রমিক নং বিষয়বস্তু ১ কোয়ালিটি কনসেপ্ট এবং কোয়ালিটি পলিসি ২ ফেব্রিক রিলেক্সেশন এবং ফেব্রিকের ধরন অনুযায়ী নির্ধারিত রিলেক্স টাইম ৩ মার্কার চেক পয়েন্ট ও মার্কার রাখার পদ্ধতি এবং মার্কারের E পয়েন্টস ৪ ফেব্রিক লে দেয়ার সময় কোন ফেব্রিকের জন্য সর্বোচ্চ কত সি.মি দৈর্ঘ্য এবং উচ্চতা এবং DPR E পয়েন্টস ৫ ফেব্রিক লে দেয়ার সময় শেড আলাদা করন ৬ DPR অনুযায়ী ফেব্রিকের থেকে মার্কারের ব্যবধান ৭ কাট প্যানেল মেজারমেন্ট এবং DPR E পয়েন্টস ৮ ১০০% কাট প্যানেল কোয়ালিটি চেক ৯ ডিফেক্ট পরিচিতি ১০ রি-কাট পদ্ধতি ১১ কোয়ালিটি E পয়েন্টস ১২ মে Rvi‡g›U পদ্ধতি এবং মেজারমেন্ট †U‡ci cwiwPwZ I e¨envi wewa
Quality Concept & Definition কোয়ালিটিঃ কোনো একটি নির্দিষ্ট বস্তুর নির্ধারিত গুনগত মানকে কোয়ালিটি বলে । Quality : The defined quality of a particular object is called quality. কোয়ালিটি ইন্সপেকটরঃ যিনি গুনগত মান যাচাই করে তাকে কোয়ালিটি ইন্সপেকটর বলা হয়। Quality Inspector: The person who checks the quality standards is called Quality Inspector. Lower costs (less labor, rework, scrap) কম খরচ (কম শ্রম, পুনরায় কাজ, স্ক্র্যাপ) Motivated employee অনুপ্রাণিত কর্মী Market Share মার্কেট শেয়ার Reputation খ্যাতি International competitiveness আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা Revenues generation increase (Ultimate goal) রাজস্ব উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে (চূড়ান্ত লক্ষ্য) Importance of Quality
কোয়ালিটি পলিসিঃ Quality Policy: ১. ক্রেতার সন্তুষ্টি অর্জন করা । 1. To Achieve Customer Satisfaction. ২. জিরো ‘০’ ডিফেক্টে পন্য সরবরাহ করা । 2. Zero Defects. ৩. প্রথমেই সঠিক ভাবে কাজ করা । 3. Do it Right First Time. ৪. কোয়ালিটির ধারাবাহিক উন্নতি সাধন করা। 4. Continuous Quality Improvement.
ফেব্রিক রিলেক্সেশন ( ডেক্যাথলন ) ফেব্রিক কাটার পর ফেব্রিকের সংকোচন এড়াতে রিলেক্সেশন দেওয়া হয়, অর্থাৎ গার্মেন্টস এর মেজারমেন্ট এবং শেপ ঠিক রাখার জন্য রিলেক্সেশন দেয়া হয়। যদি ফ্যাব্রিকের সংকোচন ২ % এর কম হয় তাহলে রিলেক্স দেওয়ার প্রয়োজন নেই । যদি ফ্যাব্রিকের সংকোচন ২ % এর বেশি হয় তাহলে ওয়ারহাউজের প্রসেস শ্রিঙ্কেজ এর দায়িত্বরত কোয়ালিটি রিপোর্টের ফ্যাব্রিককে রিলাক্স/শিথিল এর সময় (১২ , ২৪ বা ৪৮ ঘন্টা ) উল্লেখ করে দিবেন এবং সে অনুযায়ী কাটিং এ রিলেক্স দিতে হবে ।
অন্য সকল বায়ারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ফেব্রিক রিলেক্সের সময় সীমা ১০০% কটন ফেব্রিক = ১২ ঘন্টা ১০০% পলিস্টার ফেব্রিক = ১২ ঘন্টা কটন+স্পান্ডেক্স ফেব্রিক = ২৪ ঘন্টা পলিস্টার+স্পান্ডেক্স ফেব্রিক = ২৪ ঘন্টা নাইলন+স্পান্ডেক্স ফেব্রিক = ২৪ ঘন্টা নাইলন+পলিস্টার ফেব্রিক = ২৪ ঘন্টা উল+পলিস্টার ফেব্রিক = ২৪ ঘন্টা মডাল ফেব্রিক = ২৪ ঘন্টা
ফেব্রিক রিলেক্সেশন পদ্ধতি আন-রোল মেশিনের সাহায্যে ফেব্রিক রোল ৫০ সেঃমিঃ উইথ অনুযায়ী ফেব্রিক আন - রোল করে রি লে ক্সেশনের জন্য রি লে ক্সেশন র্যাকে রাখা হয় । আনরোল পদ্ধতি হলো রোল প্রতি রোল, ফ্যাব্রিক ভাঁজ কম নিশ্চিত করা। ফেব্রিক গুলো ভাল ভাবে গুছিয়ে রাখতে হবে যেন র্যাকের বাহিরে না পড়ে যায়। ফেব্রিকের ধরণ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় সীমা পর্যন্ত ফেব্রিক রিলেক্স দিতে হবে। বিন কার্ডে ফ্যাব্রিক রেফ, ব্যাচ নম্বর, রোল নম্বর, শুরুর তারিখ, শুরুর ঘন্টা, সময়কাল উল্লেখ করতে হবে । ফেব্রিক রিলেক্সেশন র্যাকে র একটি তাক-এ একটি রোলের বেশী ফেব্রিক রাখা যাবেনা। রিল্যাক্স দেওয়া শেষে কাটিং এর জন্য পাঠানো হয় । ফ্যাব্রিক শিথিল করার সময় ব্যাপকভাবে কমাতে আনরোল মেশিন এবং চলমান র্যাক ব্যবহার করা হয়।
মার্কার চেক মার্কার বিছানোর আগে মার্কারের সকল তথ্যের সঠিকতা যাচাই করার জন্য মার্কার চেক করতে হয়। যেমনঃ মার্কারের শুরু বা শেষ চিহ্নিত করতে হবে , মার্কার নাম, মুদ্রণের তারিখ, মার্কার দৈর্ঘ্য, মার্কার প্রস্থ, মার্কারের আকার এবং পরিমাণ, দক্ষতা, সিজন , মার্কারের স্টাইল নং, মার্কারে সাইজ নং, সংখ্যা এবং মার্কারের ( Efficiency) বা কার্যকারিতা কত % দেখতে হয়। এছাড়া মার্কারের প্রিন্ট ঠিক আছে কিনা, স্পষ্টভাবে বোঝা যায় কিনা চেক করতে হবে। এ্যাপ্রুভ কৃত হার্ড প্যাটার্ন দ্বারা মেজারমেন্ট চেক করতে হবে।
কাটা প্যানেল নির্ভুলতা নিশ্চিত করতে আমাদের মার্কার প্রিন্টিং ডিপিআর বজায় রাখতে হবে । যখন আমরা টিউবুলার ফ্যাব্রিক কাটব, এই বিষয়ে আমরা ম্যানুয়াল মার্কার ব্যবহার করতে পারি। হ্যান্ড ট্রেসিং / ম্যানুয়াল মার্কার তৈরির জন্য গ্রেইন লাইনকে প্রাধান্য দিতে হবে । প্রতিটা মার্কারের জায়গাতে টেসএ্যাবিলিটি বা আইডেন্টিফিকেশন দিতে হবে যাতে দ্রুত মার্কার খুঁজে বের ক রা যায় এবং পেপার নষ্ট হওয়া এডানো যায় । কাগজের মার্কারগুলিকে এমন অবস্থায় সংরক্ষণ করতে হবে যা তাদের ক্ষতি করে না । গার্মেন্টস এর শেডিং এড়ানোর জন্য ডিপিআর অনুযায়ী কাটিং দিক নির্দেশনা অনুসরন করতে হবে পেপার মার্কারে অবশ্যই নিম্নলিখিত তথ্য থাকতে হবে: CC, প্যাটার্ন অংশের নাম, কাটার দিকনির্দেশ, গ্রেইন লাইন, লে নম্বর (ঐচ্ছিক)। যদি প্যাটার্ন টুকরা 6 এর কম হয় তাহলে নাম বাধ্যতামূলক নয়। মার্কারটি অবশ্যই কোনো ত্রুটি ছাড়াই প্রিন্ট করতে হবে: ব্যবধান ন্যূনতম 2 মিমি, কোনো অসম আকৃতির রেখা/মসৃণ রেখা নেই, তরঙ্গায়িত লাইন, কাগজের শীটের বাইরে রেখা, ওভারল্যাপ নেই। মার্কারের ক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপুর্ণ পয়েন্ট
ফেব্রিকের ধরন অনুযায়ী ফেব্রিক ল ে-এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ডি. পি. আর. অনুযায়ী লে - এর জন্য সর্বোচ্চ যে দৈর্ঘ্য প্রস্তাবিত করা হয়েছে সেগুলো নিম্নরূপ- হেভি নীট বা পোলার ফ্লিস ফেব্রিকের জন্য লে - এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য = ৮ মি টার লাইট নীট বা জার্সি ফেব্রিকের জন্য লে - এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য = ৮ মি টার ১৫% এর বেশি স্পান্ডেক্স ফেব্রিকের জন্য লে - এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য = ৫ মিটার ওভেন ফেব্রিকের জন্য লে - এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য = ১০ ম িটার সেনসিটিভ লাইনিং এর জন্য লে - এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য = ২ মি টার
ফ্যা ব্রিকের ধরন অনুযায়ী ফেব্রিক ল ে-এর সর্বোচ্চ উচ্চতা ডি . পি. আর. অনুযায়ী লে - এর জন্য সর্বোচ্চ উচ্চতা প্রস্তাবিত করা হয়েছে সেগুলো নিম্নরূপ - হেভি নীট বা পোলার ফ্লিস ফেব্রিকের জন্য লে-এর সর্বোচ্চ উচ্চতা = ২০ সে . মি . লাইট নীট বা জার্সি ফেব্রিকের জন্য লে-এর সর্বোচ্চ উচ্চতা = ১৫ সে . মি . ১৫ % এর বেশি স্পান্ডেক্স ফেব্রিকের জন্য লে-এর সর্বোচ্চ উচ্চতা = ৪ সে . মি . ওভেন ফেব্রিকের জন্য লে-এর সর্বোচ্চ উচ্চতা = ১৫ সে . মি . সেনসিটিভ লাইনিং এর জন্য লে ' এর সর্বোচ্চ উচ্চতা = ৩ সে . মি .
ফেব্রিক লে দেয়ার সময় শেড আলাদা করন ফেব্রিক লে দেয়ার সময় শেড আলাদা বা পৃথক করার জন্য এক শেডের ফেব্রিক লে দেওয়া শেষ হলে সুতা বিছানো হয় তারপর আরেকটি শেডের লে দিতে হবে এবং কাটিং করার পর তারা সেড অনুযায়ী বান্ডেল করবে।
DPR অনুযায়ী ফেব্রিক থেকে মার্কারের দুই প্রান্তের দূরুত্ত্ব DPR অনুযায়ী ফেব্রিকের থেকে মার্কারের দুই প্রান্তে সর্বোচ্চ ২ সে . মি . ব্যবধান থাকতে হবে।
কাটিং করার পরে কাটিং মার্ক ঠিক আছে কিনা তা দে খতে হবে এবং বান্ডেলের উপড়ে মাঝে এবং শেষে (টপ, মিডেল, বটম) এই তিনটি প্যানেল প্যাটার্ন দারা মাপ দিতে হবে ও রিপোর্ট করতে হবে । ডি.পি.আর অনুযায়ী কাট প্যানেলের টলারেন্স ( - ) ১ মিলিমিটার, (+) ৩ মিলিমিটার। কাট প্যানেল মাপ কর ণ প্রক্রিয়া
22 gvBbi wW‡d± wK? What is Minor Defect ‡h wW‡d ± ১ মিটার দূর থেকে দেখা যায় না তাকে মাইনর ডিফেক্ট বলে। † hgb: †QvU ¯úU, ছোট স্লাব ,BZ ¨ vw`| ‡gRi wW‡d± wK? What is Major Defect ইমেজ ও ফাংশনাল ইস্যুই হচ্ছে মেজর ডিফেক্ট । ইমেজ ইস্যুঃ ভাবমূর্তি বা সুনাম নষ্ট করে তা হলো ইমেজ ইস্যু । , ফাংশনাল ইস্যুঃ স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ বাধাগ্রস্থ হয় তা হলো ফাংশনাল ইস্যু । যেমনঃ যেমনঃ নোচ মার্ক মিসিং, ইয়ার্ন মিসিং ইত্যাদি । w µ wUK ¨ vj wW‡d± wK? What is Critical Defect লিগ্যাল ও সেফটি ইস্যু হলো ক্রিটিক্যাল ডিফেক্ট । যে ডিফেক্ট একজন ব ্য হারকারীর জন্য নিরাপদ নয় বা ক্ষতি/বিপদ হতে পারে এবং জীবনের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে অথবা বিরক্তিকর বা উদ্বেগের কারণ তাহাই সেফটি ইস্যু । যে সকল ত্রুটি পন্যের মধ্যে উপস্থিত থাকা আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ আইনে নিষিদ্ধ তাই লিগ্যাল ইস্যু । যেমনঃ কাটিং মিস্টেইক পোকামাকড়, সাইজ স্টিকার মিস্টেইক, ইত্যাদি ।
কনফর্ম এবং নন-কনফর্ম ম্যানেজমেন্ট কনফর্মঃ কাট প্যানেল চেক করে যদি কোন ডিফেক্ট পাওয়া না যায় অর্থাৎ কাট প্যানেলটি সঠিক থাকে, সেগুলো হল কনফর্ম। নন-কনফর্মঃ কাট প্যানেল চেক যদি কোন ডিফেক্ট পাওয়া যায়, সেগুলো হল নন - কনফর্ম। কাট প্যানেল ইন্সপেকশন/ চেকের সময় নন-কনফর্ম ম্যানেজমেন্ট করার নিয়ম। কাট প্যানেল চেক করে যে ডিফেক্ট পাই, সেগুলো নির্দিষ্ট স্থানে এ্যারো স্টিকার লাগিয়ে ডিফেক্ট রিপোর্ট ে উল্লেখ করে নির্দিষ্ট নন-কনফর্ম বক্সে রাখতে হবে। এবং বান্ডেল সহ রি-কাট দেওয়ার জন্য বান্ডেলটি আলাদা নন-কনফর্ম বক্সে রাখতে হবে।
রি - কাট পদ্ধতি কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর কাট প্যানেল চেক শেষে রিজেকশন কাট প্যানেল গুলো রিকাট করার জন্য রিকাট এরিয়ায় দায়িত্বরত সুপারভাইজারকে দিবে । রি-কাট সুপারভাইজার উক্ত রিজেক্ট কাট প্যানেলের স্টাইল,কালার আনুযায়ী নির্দিষ্ট রোল থেকে একই কাটিং নাম্বার মিলিয়ে দেখবে এবং যে বান্ডিল থেকে রিকাট করবে সেই বান্ডিলে যে কাটিং স্টিকার থাকে উক্ত নাম্বার অনুযায়ী রিকাটিং করতে হবে, রি-কাট এর সময় ল ক্ষ্য রাখতে হবে ফেব্রিকের ওয়ে, গ্রেইন লাইন, শেডিং(কালার) ইত্যাদি ঠিক আছে কি না এবং তা রেজিস্টার লিপিবদ্ধ করবে। যেমনঃ বায়ার, তারিখ, পিও, স্টাইল, কালার, কোয়ান্টিটি এবং রিজেক্ট কাট প্যানেল গুলো রিজেক্ট এরিয়ায় বা রিজেক্ট বক্সে রাখবে। রি-কাট করার পর কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর হার্ড প্যার্টান দ্বারা রি-কাট প্যানেল গুলো চেক করবে এবং কাট প্যানেল রিজেকশন/রি-কাট রিপোর্ট এ লিপিবদ্ধ করবে যেমনঃ(তারিখ, বায়ার, পিও নং, স্টাইল নং, আইটেম, কালার, ফেব্রিকের ধরণ, ব্যাচ নং, কাটিং নং, রি-কাট কোয়োন্টিটি, কোন ধরণের পার্ট, সাইজ, রি-কাট এর কারণ ইত্যাদি ) . রিকাট করার পর যদি পুনরায় ডিফেক্ট পাওয়া যায় তাহলে একই নিয়মে রিকাট ও রেকর্ড রাখবে এবং পুনরায় চেক করবে । দিন শেষে রি-কাট সুপারভাইজার রিজেক্ট কাট প্যনেল গুলো রিজেকশনের দায়িত্বরত সুপারভাইজার এর সাক্ষর নিয়ে রিজেক্ট কাট প্যানেল গুলো বুঝিয়ে দিবে । রিজেকশন সুপারভাইজার রিজেক্ট কাট প্যানেল গুলো রিজেক্ট এরিয়ায় রাখবে এবং পরবর্তী দিনে রিজেক্ট কাট প্যানেল গুলো স্টোরে তারিখ, কোয়োন্টিটি অনুযায়ী ঝুট আকারে বুঝিয়ে দিবে।
SQA (Supplier Quality Assessment) ‘E’ Point ( এস.কিউ.এ ) ই পয়েন্ট / গ্রহণযোগ্য নয় এমন রিস্ক / ঝুঁকি সমূহ কোয়ালিটি ‘ই’ পয়েন্ট ২ টি । ১/ কন্ট্রোল প্ল্যান ২/ ত্রুটিপূর্ণ প্রোডাক্ট ব্যবস্থাপনা ১/ কন্ট্রোল প্ল্যানঃ যেখানে কোয়ালিটি চেক ষ্টেশন আছে সেখানে অবশ্যই কন্ট্রোল প্ল্যান থাকতে হবে । ( যেমনঃ ফেব্রিক ও এক্সেসরিজ , কাটিং , সুইং অনলাইন , সুইং এন্ড লাইন ও ফাইনাল ইন্সপেকশন এরিয়ায় ) উক্ত কন্ট্রোল প্ল্যানে ক্রিটিক্যাল ( লিগ্যাল / সেফটি ) ও মেজর ( ইমেজ / ফাংশনাল ) পয়েন্ট গুলো নির্ধারিত , সাজানো থাকবে , জানতে হবে ও কাজে প্রয়োগ করতে হবে । ক্রিটিক্যাল ( লিগ্যাল / সেফটি ) ও মেজর ( ইমেজ / ফাংশনাল ) পয়েন্ট গুলো রিপোর্টে লিপি বদ্ধ থাকতে হবে ও রিপোর্ট নির্দিষ্ট কাজের স্থানে থাকতে হবে । উক্ত ক্রিটিক্যাল ও মেজর পয়েন্ট গুলো যে রিপোর্টে লিপিবদ্ধ থাকবে সেই রিপোর্ট গুলো ০-৫০০ প্রোডাক্ট রেঞ্জের জন্য ৬ মাস এবং ৫০১ থেকে উপরের প্রোডাক্ট রেঞ্জের হলে ১ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে হবে । কোয়ালিটি ইন্সপেক্টর / কন্ট্রোলার কোন প্রোডাক্ট চেক করার পর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে যে প্রোডাক্টটি পাশ / ফেল । কেলিব্রেশনকৃত মেজারমেন্ট টেপ , মেজারমেন্ট সাইজ অনুযায়ী টার্গেট ও টলারেন্স সম্পর্কে জানা থাকতে হবে । প্রতিটি স্তরেই ক্রিটিক্যাল ( লিগ্যাল / সেফটি ) ও মেজর ( ইমেজ / ফাংশনাল ) সনাক্ত করতে হবে । যদি কোন স্তরে ক্রিটিক্যাল ( লিগ্যাল / সেফটি ) ও মেজর ( ইমেজ / ফাংশনাল ) সনাক্ত করা হয় সেটি সমাধান করেই ডেকাথলন বায়ারের শিপমেন্ট করতে হবে
২/ ত্রুটিপূর্ণ প্রোডাক্ট ব্যবস্থাপনাঃ প্রতিটি ক্রিটিক্যাল এবং মেজর কন্ট্রোল পয়েন্টে ত্রুটিপূর্ণ প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে যথাযথ ব্যবস্হাপনার বিষয়ে জানা থাকতে হবে , এবং কাজে প্রয়োগ করতে হবে । ত্রুটিপূর্ণ প্রোডাক্টকে সুস্পষ্টভাবে সনাক্ত করতে হবে এবং অবশ্যই ত্রুটিহীন প্রোডাক্ট থেকে আলাদা রাখতে হবে । ত্রুটিপূর্ণ প্রোডাক্টের জন্য বাহ্যিক পৃথকীকরণ অথবা , প্রযুক্তিগত সাহায্য গ্রহণের মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট এরিয়া তৈরি করতে হবে । Rework বা , পুনরায় চেকিং প্রোডাক্টের ক্ষেত্রে অবশ্যই পরিপূর্ণ চেকিং নিশ্চিত করতে হবে । ক্রিটিকাল ও মেজর পয়েন্টগুলো ডেকাথলনের কন্ট্রাকচুয়াল ডকুমেন্ট (TECHPACK ,DPR ,DCS) এবং সাপ্লাইয়ারের কন্ট্রোল প্ল্যান অনুযায়ী উল্লেখ থাকতে হবে , যা প্রোডাক্টের ঝুঁকি পর্যালোচনা / পূর্ব অভিজ্ঞতা / অতীত ইতিহাসের উপর নির্ভর করে । ঝুঁকি যথাঃ ( লিগ্যাল , সেফটি,ইমেজ,ফাংশনাল ) ক্রিটিক্যালঃ এমন ত্রুটি যা প্রোডাক্টের ব্যাবহারকারীর নিরাপত্তার উপর প্রভাব ফেলে । যা প্রোডাক্টের যথাযথ ব্যাবহারে বাঁধা দেয় অথবা , যাতে আইনগত ঝুঁকি থাকে । মেজরঃ এমন ত্রুটি যা প্রোডাক্টের বিক্রয় বন্ধ বা কমে যাওয়া / প্রোডাক্টের ব্যাবহার অথবা , প্রোডাক্টের বাহ্যিক গঠনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে ।